যেসব লক্ষণে বুঝবেন হাঁপানি
প্রকাশিত : 03:16 PM, 22 October 2020 Thursday

হাঁপানি একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ। হাঁপানি সংক্রামক বা ছোঁয়াচে রোগ নয়। এই রোগ বংশগত হতে পারে। তবে সাধারণত ঠাণ্ডায় সমস্যায় এ রোগ বাড়ে।
হাঁপানির লক্ষণ
কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে চাপ বোধ হওয়া এবং সাঁ সাঁ শব্দে নিঃশ্বাস ফেলা। কিছু ক্ষেত্রে কাশি ব্যতীত অন্য লক্ষণগুলো থাকে না। বিশেষ করে কাফ ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা বা হাঁপানি থাকলে।
যেসব কারণে হাঁপানি হয়
হাঁপানির কারণ এখনও পরিপূর্ণ বোঝা যায়নি। তবে বংশগত কারণ এবং পরিবেশের কারণে হাঁপানি ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘরের ধুলো, বিছানার পোকা, কার্পেট, পুরনো আসবাবপত্র, দূষণ, অ্যালার্জি, তামাকের ধোঁয়া ও রাসায়নিক উত্তেজক পদার্থ– এগুলোকে হাঁপানি রোগের মূল কারণ হিসেবে ধরা হয়।
ভাইরাসের সংক্রমণ, ঠাণ্ডা হওয়া, প্রচণ্ড রাগ বা ভয় মাত্রাতিরিক্ত ব্যায়াম, কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ (অ্যাসপিরিন, পোপ্রানলল, ডাইক্লোফেনাক ও এসিক্লোফেনাকজাতীয় ওষুধ) হাঁপানির সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
হাঁপানি বেড়ে যাওয়ার আরেক কারণ হলো নগরায়ণ। চিকিৎসাসংক্রান্ত ইতিহাস এবং পিএনটির (পালমোনারি ফাংশন টেস্ট)/স্পাইরোমেট্রির সাহায্যে হাঁপানি নির্ণয় করা সম্ভব।
হাঁপানির পরিপূর্ণ নিরাময় সম্ভব নয়, কিন্তু নির্দিষ্ট ওষুধের মাধ্যমে হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
যা করলে হাঁপানি বেড়ে যায়, তা এড়িয়ে চলতে হবে। দৈনন্দিন হালকা ব্যায়াম (জগিং) করলে হাঁপানির উপসর্গগুলো কিছুটা কমে।
শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি দৈনিক গণঅধিকার'কে জানাতে ই-মেইল করুন- dailyganoadhikar@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
দৈনিক গণঅধিকার'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।